ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি
বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ।বিজ্ঞানের সর্বাধিক শাখা ইলেকট্রনিক্স বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভ করা অত্যাবশ্যক।কারন বর্তমান বিশ্বে সর্বশেষ বিষ্ময়কর প্রয়োজনীয় আবিষ্কার কম্পিউটারের রয়েছে ইলেকট্রনিক্সের সমাহার। এছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহৃত পেসমেকার, এক্স- রে মেশিন,আলট্রাসনোগ্রাফ, ইসিজি, ইএমজি (মানুষের ব্রেন ফাংশনের পরিমাপ যন্ত্র), সিটি স্ক্যানার, মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি ইন্সট্রুমেন্ট আবিষ্কার, একজন রোগীর তথ্য সংগ্রহ রোগ নির্ণয়, মূল্যায়ন, পর্যবেক্ষন, পর্যবেক্ষন নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে করেছে সহজ থেকে সহজতর। যোগাযোগের ক্ষেত্রে উন্নত আবিষ্কার ফ্যাক্স মেশিন, মোবাইল ফোন, ই- মেইলের মাধ্যমে তথ্যকে মুহুতৃর মধ্যে পৃথিভীর যে কোন প্রান্তে পৌছানো সম্ভব।
কেন পড়বেন ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং?
বাংলাদেশ সহ বহিবির্শ্বের ইন্ডাস্ট্রি, শিল্প কারখানা , বিদ্যুৎ পরিবহন, তথ্য প্রযুক্তি, ই- কমার্স বা ব্যবসা বানিজ্য, এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে ইলেকট্রনিক্স ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্র নেই।
ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের জব ক্ষেত্র সমূহ :
ক) বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড
খ) বাংলাদেশ টেলিভিশন
গ) পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড
ঘ) সাব মেরিন ল্যাডিং স্টেশন
ঙ) বাংলাদেশ রেডিও
চ) বাংলাদেশ ডিজেল প্লান
ছ) পাওয়ার সেক্টর
জ) মেডিকেল সেক্টর
ঝ) গ্রামীন ফোন, বাংলা লিংক, টেলিটক, এলজি, মাইওয়ান, ওয়ালটন, যমুনা, স্যামস্যাং।